লুক্সেমবুর্গে অবস্থিত ইউরোপীয় ইউনিয়নের সর্বোচ্চ আদালত ইউরোপিয়ান কোর্ট অফ জাস্টিস জানিয়েছে, বিশেষ ডেটেনশন সেন্টার নেই এমন অজুহাতে ইইউ-র কোনো সদস্য রাষ্ট্র বহিষ্কার বা বিতাড়নের অপেক্ষায় থাকা বিদেশিদের কারাগারে রাখতে পারবে না৷ এমনকি যদি সেই ব্যক্তি কারাগারে থাকতে আগ্রহী হয়, তাহলেও সেটা করা যাবে না। ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য রাষ্ট্রগুলোর ক্ষেত্রে এই নির্দেশ প্রযোজ্য হবে৷
বর্তমানে নারীদের আলাদা ডিটেনশন সেন্টারের অভাবের কারণে এক সিরীয় নারী কারাগারে রয়েছেন৷ মিউনিখে কোনো সেন্টার না থাকায় সেখানকার কারাগারে রয়েছেন এক মরোক্কান নাগরিক৷ অন্যদিকে এক ভিয়েতনামি নাগরিক নিজেই কারাগার বেছে নিয়েছেন৷
উল্লেখ্য, জার্মানিতে বিতাড়ন বা বহিষ্কারের অপেক্ষায় থাকা মানুষদের রাখার দায়িত্ব তারা যে অঞ্চলে রয়েছেন সেই অঞ্চলের কর্তৃপক্ষের। ইউরোপীয় আদালত বলছে, যদি কোনো অঞ্চলে ডিটেনশন সেন্টার না থাকে, তাহলে তাদের অন্য অঞ্চলে সরিয়ে নিতে হবে৷ তবে খুবই ব্যতিক্রমী ঘটনার ক্ষেত্রে এই নিয়মের ব্যতিক্রম ঘটতে পারে৷ সে ক্ষেত্রে ব্যক্তিটিকে কারাগারের ভেতরে সাধারণ কারাবন্দিদের কাছ থেকে আলাদা রাখতে হবে৷
ইউরোপের অবৈধ অভিবাসীদের কারাগারে রাখা যাবে না!
বৃটিশ পর্যটক ভিসার জামানত সাড়ে ৩ লাখ টাকা
সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় অনুষ্ঠিত হলো ঈদ পুনর্মিলনী ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
জাহাজ নির্মাণ শিল্পে পোল্যান্ড-বাংলাদেশ অপার সম্ভাবনা
ফরমালিন আতংকে প্রবাসীরা লন্ডন থেকে দেশে পাঠাচ্ছেন ফলমূল!!
গ্রীসের রাষ্ট্রদূতের বিরুদ্ধে অভিযোগকারী দোভাষী লায়লা আইওএম থেকে বহিষ্কৃত
রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের ওপর আন্তর্জাতিক চাপ বাড়াবে আয়েবা