বর্তমানে নারীদের আলাদা ডিটেনশন সেন্টারের অভাবের কারণে এক সিরীয় নারী কারাগারে রয়েছেন৷ মিউনিখে কোনো সেন্টার না থাকায় সেখানকার কারাগারে রয়েছেন এক মরোক্কান নাগরিক৷ অন্যদিকে এক ভিয়েতনামি নাগরিক নিজেই কারাগার বেছে নিয়েছেন৷
উল্লেখ্য, জার্মানিতে বিতাড়ন বা বহিষ্কারের অপেক্ষায় থাকা মানুষদের রাখার দায়িত্ব তারা যে অঞ্চলে রয়েছেন সেই অঞ্চলের কর্তৃপক্ষের। ইউরোপীয় আদালত বলছে, যদি কোনো অঞ্চলে ডিটেনশন সেন্টার না থাকে, তাহলে তাদের অন্য অঞ্চলে সরিয়ে নিতে হবে৷ তবে খুবই ব্যতিক্রমী ঘটনার ক্ষেত্রে এই নিয়মের ব্যতিক্রম ঘটতে পারে৷ সে ক্ষেত্রে ব্যক্তিটিকে কারাগারের ভেতরে সাধারণ কারাবন্দিদের কাছ থেকে আলাদা রাখতে হবে৷