ফটোগ্রাপার-ফরিদ আহমাদ (রনি):আমি আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, সাংবাদিকরা যে সাঙ্গাতিক টাইপের কিছু, তা তারা ইউরোপসহ দেশ-বিদেশে কিছু মিথ্যা খবর কে বাণিজ্য হিসেবে নিয়ে তাদের কর্ম শৈলীর মাধ্যমে প্রমাণ করেছে। তাই বলে কী সব সাংবাদিক খারাপ ? মোটেই না আমি সেই কথা বলছি না। আপনারা জানেন যে বর্তমানে বাংলাদেশের সাংবাদিকদের প্রকারভেদ অনেক রকম রূপ ধারণ করেছে। যেমন,তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো নগরের সাংবাদিক ও মফস্বলের সাংবাদিক এবং কি কিছু ইউরোপের সাংবাদিক। এর মধ্যে বিদ্যমান রয়েছে হলুদ,জন্ডিস,দলীয়, সাংবাদিক। তদুরূপ মিডিয়ার প্রকারভেদ ও হলুদ, জন্ডিস,ও দলীয় ভাবে পরিচালিত।
দেশে-বিদেশে মিথ্যা খবর কে নিয়ে হলুদ, জন্ডিস ও দলীয় প্রকারভেদের সাংবাদিক ও মিডিয়া গুলো এক ধরনের নীলজ্যতার খেলা খেলে যাচ্ছে যার ফলশ্রুতিতে এখন গিয়ে আমাদের সামনে বাঘ হয়ে ফিরে আসছে। এটা কী ঠিক হচ্ছে ? সাংবাদিক দের সাথে সাথে ব্লগ-ফেসবুক এ ও জন্ডিস লক্ষ করা গেছে। আসলে আমি হতবাক হয়ে যাচ্ছি, এই ভেবে যে জাতির কাছে এক ধরনের ভুল মেসেজ যাচ্ছে। অযথা বিতর্ক তৈরি হচ্ছে। যা মোটেই কাম্য নয়। গত কিছু দিন আগে ফ্রান্সের বিক্ষাত স্হান এনবাড্স,ঐ খানে বাংলা ভিশনের ফ্রান্স প্রতিনিধি ফয়ছাল আহমেদ (দীপ) এর অনুরোধে ফ্রান্স নিয়ে একটি ড্রামা অভিনয় আমি করি,এই ড্রামা কে নিয়ে নিউজ করবে, আমি জানতাম না। আমার ইচ্ছা ছিল না,আমার ইচ্ছের বিরুদ্বে করা হইয়াছে। যে তথ্য প্রকাশ হলে দেশে ও বিদেশে সরকারের ভাবমূর্তি নস্ট হবে। এমন অভিনয় আমি করতাম না।এবং কি আমাকে নিয়ে হাসি-ঠাড্ডার পাত্র বানিছে। দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করেছে,আমার সাথে এমন কথা তার ছিল না।
কথা হলো, সাংবাদিক দের এই ধরনের আচরণে কোনও সাংবাদিক যে বিখ্যাত হতে পারবে না। সেটা তারা নিজেরাও জানে। কিন্তু তারপর ও তাদের নিজ নিজ সংবাদ পরিবেশ প্রতিষ্ঠানের কাটতি পূরণ করতে গিয়ে একজন অন্যজন কে নিয়ে যে অপবাদ চালাচ্ছে। এ থেকে তাদের ক্ষমা নেই। বিচার না হোক, কিন্তু সাধারণ ভক্তগনের মনে কালো দাগ খুব সহজে মুছে যাবে বলে আমি মনে করি না।
আমি সাংবাদিক পেশাকে খুব শ্রদ্ধা করতাম কিন্তু এই মিথ্যা অপপ্রচার নিয়ে সাংবাদিক ও মিডিয়ার অতি কথন বা কর্মকান্ড আমাকে তাদের প্রতি ঘৃণা করতে শিখিয়েছে। আমি একজন মিডিয়ার কর্মী হিসাবে সাংবাদিক দের ঘৃণা করি।
আমি যখন দশম শ্রেণীতে পড়ি,আমার ইচ্ছা ছিল সাংবাদিক হবো।তখন আমার নানা ভাই সাবেক সাধারণ সম্পাদক “বাংলাদেশ ফটো জার্নালিস্ট এসোশিয়েশন” মীর আহমদ মীরু বলেছেন।
“সংবাদ” এর সংজ্ঞা কি?
এর উত্তরে বলা ছিলো কোন কুকুর যদি মানুষকে কামড় দেয় তাইলে সেটা কোন খবর না। কিন্তু কোন মানুষ যদি কুকুরকে কামড় দেয় তাইলে সেটা হলো খবর।
আমার বেশ পছন্দ হয়েছিল সেই কথা গুলা।
বাস্তব জ়ীবনে আমার কাছে মনে হয়েছে সাংবাদিক মানেই সাংঘাতিক। কলেজে এসে সেটা আরো ভালোভাবে বুঝতে পেরেছিলাম। যেমন ধরেন কোনদিন ক্যাম্পাসে দুই একটা চক্লেট বাজ
ফুটাইলো। আর সেটাই পরেরদিন পত্রিকায় চলে আসতো, “ফেণী কলেজে ব্যাপক গুলাগুলী”।কি যে অবস্থা, এই খবর দেখে বাসা থেকে ফোনের পর ফোন। সবাই থাক্তো টেন্সিত।
এই রকম আরো বহুত উদাহরন আছে যেখানে দেখা যাবে তিলকে কিভাবে তাল হিসেবে সাংবাদিকরা উপস্থাপন করে।
[[ আপনি জানেন কি? আমাদের সাইটে আপনিও পারবেন আপনার নিজের লেখা জমা দেওয়ার মাধ্যমে আপনার বা আপনার এলাকার খবর তুলে ধরতে এই লেখায় ক্লিক করে জানুন এবং তুলে ধরুন। নিজে জানুন এবং অন্যকে জানান। আর আমাদের ফেসবুক ফ্যানপেজে রয়েছে অনেক মজার মজার সব ভিডিও সহ আরো অনেক মজার মজার টিপস তাই এগুলো থেকে বঞ্চিত হতে না চাইলে এক্ষনি আমাদের ফেসবুক ফ্যানপেজে লাইক দিয়ে আসুন। এবং আপনি এখন থেকে প্রবাস জীবনে আমাদের সাইটের মাধ্যমে আপনার যেকোনো বেক্তিগত জিনিসের ক্রয়/বিক্রয় সহ সকল ধরনের বিজ্ঞাপন ফ্রিতে দিতে পাড়বেন। ]]