আজ কাল ব্যস্ততা চরম হওয়ায় অনেক পরিকল্পনা থাকা সত্বেও সেগুলোর পিছনে কিছুটা সময় দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে , তারপরও আজকে কিছু জরুরি ব্যাপার এ আপনাদের বলাটা জরুরি মনে করছি বলে আমার আজকের এই লেখা। যারা লিখতে ভালবাসে তারা কিন্তু বিরামহীন লিখে যেতে পারে, তাই বসে পরলাম লেপটপ ও নিজের কিছু কনসেপ্ট নিয়ে। আশা করি, ফিনল্যাণ্ড এ বসবাসরত আমাদের প্রতিটা ভাই, বোন ও গুরুজনদের জন্য সংগ্রহে রাখার মত একটি লেখা উপহার দিতে যাচ্ছি।
ফিনল্যাণ্ড এর অভ্যন্তরীণ কিছু জরুরি বিষয়ঃযারা স্টুডেন্ট এবং Extended রেসিডেন্ট পার্মিট এর জন্য apply করবেন চিন্তা করছেন বা করে ফেলেছেন কিংবা যেভাবে পরামর্শ দেওয়া হবে এখানে ঐভাবে ভাবেননি তারা পরের বছর এই উপায়গুলো কাজে লাগাতে পারেন:-
১. kela কার্ড:- আপনাদের যাদের মোটামোটি Permanent সাপ্তাহিক কম করে হলেও ১৮ ঘন্টার কাজ আছে তবে এখনও স্টুডেন্ট, তারা শিগ্রই Salary পেপার ও প্রয়োজনীয় কাগজ জমা দিয়ে Kela কার্ড এর জন্য apply করে দিতে পারেন। এতে নানা প্রকার benefit পাওয়া থেকে শুরু করে সবচেয়ে বড় যেই লাভটা হবে তা হলো “হেলথ ইন্সুরেন্স” এর আনুমানিক ২০০ ইউরোর অধিক অর্থ বেচে যাবে । আর অন্যান্যরা পার্মিটধারীরা আশা করি এই সুবিধাগুলো ভালো করেই জানেন।
২. পড়াশোনা অনেকটা শেষ:- যারা almost গ্রাজুয়েট হয়ে যাচ্ছেন, হাতে Permanent কাজ আছে তবে তা “হেইরম কাম” না (Odd job ), চিন্তা করতেছেন যে “ভালো কোনো চাকরি না পাওয়া পর্যন্ত পড়াশোনা ঝুলিয়ে রাখবেন নাকি এই কাজেই A পার্মিট নিয়ে নিবেন” তাদের জন্য একটা সহজ টিপস হলো “এইরম কামেই আপনি A পার্মিট এর জন্য apply করে দিতে পারেন, এতে যদি আপনি আপনার গ্রাজুয়েট সার্টিফিকেট রেসিডেন্ট পার্মিট এপ্লিকেশন এর সাথে জমা দেন তবে তো ওপেন স্টেটাস পেয়ে যাচ্ছেন যেখানে ক্লিনার বা Posti কোনো কিছু mention থাকছে না …তবে গ্রাজুয়েট সার্টিফিকেট জমা না দিতে পারলেও চিন্তা নেই :- এই বছরে রেসিডেন্ট পার্মিট স্টেটাস যাই থাকুক না কেন পরের বছর গ্রাজুয়েট সার্টিফিকেট জমা debar সাথে সাথে 4 Years রেসিডেন্ট পার্মিট সহকারে ওপেন স্টেটাস পেয়ে যাবেন অনায়াসে , এতে দেখা যাবে অন্তত আপনার সময় এক দিকে যেমন অপচয় হচ্ছে না অনুরূপভাবে ফিনিশ পেপার এর জন্য ২ years এর মাথায় apply করতে পারছেন এবং 4 years এর সময়গুলোতে ভাষা আয়ত্ব থেকে শুরু করে ভালো কাজের দীর্ঘ মেয়াদের একটা পরিকল্পনাও হাতে নিতে পারছেন অনায়াসে ” ।
হেলসিংকিমুখীদের ঠিকানা সংক্রান্ত করণীয়ঃযারা গ্রীষ্মের ছুটিতে হেলসিঙ্কিতে আসতেছেন , তাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ কিছু প্রশ্নের উত্তর যা আমাকে করা হচ্ছে। হেলসিংকি-Vantaa -Espoo তে থাকার ও চলা ফেরার জন্য আপনার একটি বাস card এর প্রয়োজন পরবে, আপনি নিম্নের তিনটি অবস্থার জন্য বাসকার্ড নিতে পারেন,
১. আপনার ঠিকানা যদি temporary বা permanently হেলসিঙ্কিতে/Vantaa / Espoo তে হয় তবে আপনি একটি বাস কার্ড পেতে পারেন HSL থেকে। এখানে, একটু আগ বাড়িয়ে যদি আপনি আপনার address টা Permanent (যতদিন থাকলেন ততোদিন রাখলেন) করতে পারেন এবং আপনার ইউনিভার্সিটি থেকে স্টুডেন্ট সার্টিফিকেট নিয়ে জমা দিতে পারেন তবে আপনি পাবেন স্টুডেন্ট ৫০% discount ।
২. address টা permanent না করে যদি temporary করে ফেলেন তবেও আপনি বাস কার্ড পাবেন তবে আর স্টুডেন্ট discount পাচ্ছেন না । ৩. আর যদি কোনো address manage করতে না পারেন তবে আপনার বাস কার্ড হয়ে যাবে বাস টিকেট যেটা অনেক বেশি ব্যয়বহুল….একটা ব্যাপার খেয়াল করলাম, অনেকেই মনে করেন যে বাসার ঠিকানা পরিবর্তন করতে হলে কিংবা parmanent ঠিকানা করতে হলে নিজের শহরে যেয়ে করতে হবে (এই ধারণার কারণে দেখা যায় যে অনেকে হেলসিংকি তে চলে আসলেও ঠিকানা পরিবর্তন করতে ডাবল টাকা ও সময় খরচ করে নিজের শহরে চলে যান কিংবা ঠিকানা পরিবর্তন না করে student discount ও নেন না )….
আসলে মজার ব্যাপার হলো বাসার ঠিকানা আপনি পরিবর্তন করতে পারেন ঘরে বসেই যদি আপনার Online ব্যাঙ্কিং থেকে থাকে অর্থাৎ যদি আপনি অনলাইন ব্যাঙ্ক transaction করতে পারেন । আপনার ব্যাকের User ID এবং Password দিয়ে আপনি লগইন করতে পারেন নিচের লিঙ্কটার right সাইড এর মেনু থেকে ….. http://posti.fi/english/movinghome/
ফিনল্যাণ্ড এর নাগরিকত্বঃসহজেই নাগরিকত্ব আর সিকিউর Career তৈরী করা যায় বলে বাংলাদেশ সহ ইউরোপে বসবাসরত বাংলাদেশীদের মাঝে ফিনল্যাণ্ড এ স্টুডেন্ট হিসাবে কিংবা ওয়ার্ক পার্মিট এ আসার আকাঙ্খা ও প্রবণতা বাড়ছে । তাই, কিভাবে সহজেই ফিনিশ নাগরিকত্ব পাওয়া যেতে পারে সেই ব্যাপারেই আলোচনা করব ।
ছাত্র হিসাবে ডিগ্রী শেষ করে কিংবা working residence permit বহনকারী ব্যাক্তি হিসাবে ফিনিশ নাগরিকত্ব পাবার ক্ষেত্রে আপনাকে নিম্নোক্ত দিকগুলো খেয়াল রাখতে হবে ,
১. আপনি যদি student হন তাহলে আপনার রেসিডেন্ট পার্মিট স্টেটাস হবে B যেটা আপনার Permanent কোনো কাজের মাধ্যমে A স্টেটাস রেসিডেন্ট পার্মিট এ পরিবর্তন করতে হবে (ডিগ্রী শেষ করেই সাপ্তাহিক ২০ ঘন্টা কাজেই এখন সম্ভব হচ্ছে, তাই অবস্যই ডিগ্রিত সম্মানের সাথে শেষ করুন ) আর যারা normally ওয়ার্কিং পার্মিট রেসিডেন্ট এ আছেন উনাদের স্টেটাস A status ক্যাটাগরিতেই। সেইখানে নাগরিকত্বের আবেদনের ক্ষেত্রে আপনাদের সবাইকেই উপযুক্ত সময়ের জন্যই অপেক্ষা করা বাঞ্চনীয় ।
২. ফিনল্যাণ্ড এর আমরা যারা আছি তারা A status কিংবা B status এই থাকি না কেন, আপনার ফিনল্যাণ্ড এ বসবাসের সকল প্রকার সময়ই নাগরিকত্ব পাবার ক্ষেত্রে Countable । এই ক্ষেত্রে বর্তমান আপডেটেড rules এ যেটা অনুসরণ করা হচ্ছে তা হলে :- B status ধারী ব্যাক্তিদের দ্বিগুন বছরকে A স্টেটাস এর সমসাময়িক এক বছর ধরা হবে । আপনি যদি স্টুডেন্ট B Status ধারী ব্যাক্তি হন তবে ফিনল্যাণ্ড আপনার অতিবাহিত ৪ বছর A status resident permit এর ২ বছর হিসাবেই ধরা হবে ।
৩. A স্টেটাস এর সমসাময়িক চার বছর যদি আপনি ফিনল্যাণ্ড এ থাকেন তবে নির্দ্বিধায় ফিনিশ নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করতে পারবেন । এইক্ষেত্রে যেটার দরকার তা হলো
— পর্যাপ্ত ভাষা দক্ষতার সনদ গ্রহণ (এই ক্ষেত্রে নিচের সংগৃহীত অংশটি পড়ুন ) — যৌক্তিক Permanent অর্থনৈতিক সাপোর্ট (চাকরি, ব্যাবসা)
এইক্ষেত্রে অনেকেই মনে করেন ভাষার দক্ষতা পরীক্ষাটা কঠিন হতে পারে , কিন্তু এমনটা মোটেও নয়। বরং নিচের উল্লেখিত তিনটি সেট এর যেকোনো একটি সেট এ আপনি গড়ে ৩ পেলেই যোগ্যতার সাথেই পরীক্ষার সনদ আর সর্বশেষে নাগরিকত্ব পাবার ক্ষেত্রে যোগ্য হিসাবে বিবেচিত হবেন । ভাষার পরীক্ষাটা অনেকটা আমাদের দেশের IELTS এর মতই হয়, অনেক ক্ষেত্রে অধিকতর সহজ। আপনি একবার এই পরীক্ষায় প্রস্তুতিমূলক হিসাবে এমনি এমনি অংশগ্রহন করে দেখতে পারেন, যেটা আমি ও আমরা suggest করব ।
1. Speaking and Writing, or 2. Listening comprehension and writing, or 3. Reading comprehension and speaking.
অভয় দিয়ে বলব, সুন্দর কিছু পরিকল্পনা নিয়ে এগিয়ে যান , প্রবাস জীবন হলো সম্পূর্ণ পরিকল্পিত জীবন। নিচের লিংক দুটো গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করুন এবং সংগ্রহে রাখতে পারেন । যেকোনো সহযোগিতার জন্য আমরা তো আছিই .. ভাইয়ের কাজে ভাই আসবে, আর এইভাবেই জাতি হিসাবে আমরা হতে পারি আরো বেশি শক্তিশালী । ফিনল্যাণ্ড এ আসার ক্ষেত্রে যেকোনো তথ্য ও সহযোগিতা পেতে join করতে পারেন এই ফেইসবুক গ্রুপে Bangladeshi Incoming Students Finland|
Language Proficiency: Click This
Calculating Residential timing: Click This
ফিনল্যাণ্ড এ চাকরির নিয়ম–কানুনঃফিনল্যাণ্ড এ যারা স্টুডেন্ট তবে সাথে সাথে কাজ করছেন এবং ওয়ার্ক পার্মিট রেসিডেন্ট এ আছেন অর্থাৎ full time চাকরিজীবি, তাদের উভয়ের জন্য নিম্নোক্ত বিষয়গুলো, ওগুলো মনে রাখবেন :
ক) কোম্পানি কর্তৃক আপনার নিকট Fixed কন্ট্রাক্ট না থাকলে :- কোনো কোম্পানিতে আপনি যদি চাকরি পান আর সেই চাকরির যদি ফিক্সড কোনো কন্ট্রাক্ট না থাকে তবে আপনি অন্তত ৪ মাসের মধ্যে সেই কোম্পানির স্থায়ী ওয়ার্কার হিসাবে বিবেচিত হবেন। এইক্ষেত্রে প্রথম ৪ মাস হবে আপনার জন্য কোম্পানি কর্তৃক পর্যবেক্ষণ মাস, এই ৪ মাসের মধ্যে কোম্পানি আপনার কাজের জন্য কোনো কারণ দশানো ছাড়াই আপনাকে ছাটাই করে দেবার অধিকার রাখে (তবে কোনো কোম্পানি এই আইনটাকে তাদের নিজ কোম্পানি আইনে পরিবর্তন করে ২ মাসে নামিয়ে রাখে যেটাতে আপনারই লাভ, এইক্ষেত্রে আপনার কন্টাক্ট পেপার হতে হবে ওপেন কন্ট্রাক্ট এর সমতুল্য)।
৪ মাস পেরিয়ে গেলে কোনো কোম্পানি আপনাকে কোনো কারণ দশানো ছাড়া সহজেই ছাটাই করতে পারবে না, সেইক্ষেত্রে নিয়মের মধ্যে থেকে আপনার কাজের অপ্রতুলতার মাত্রা দেখে আপনাকে ১ টি – ২ টি – চূড়ান্ত বার্নিং লেটার ধরিয়ে এরপর ছাটাই করবার ক্ষমতা তৈরী করে নিতে পারবে।
একজন স্থায়ী ওয়ার্কার হিসাবে আপনাকে কোম্পানি নিম্নোক্ত অধিকার দিতে বাধ্য থাকবে,
১. কোম্পানির একজন স্থায়ী ওয়ার্কার হিসাবে কোম্পানি আপনাকে সর্বদাই অন্তত আপনার সাপ্তাহিক ঘন্টা বাবদ কাজ (বেশি কাজ সাধারণত দেয়) দিতে বাধ্য থাকবে, কোনো সপ্তাহে আপনার ঘন্টার নিচে আপনার কোম্পানি আপনাকে কাজ দিলে সেইক্ষেত্রে আপনি অতিরিক্ত আপনার পাওনা ঘন্টার টাকার জন্য কোম্পানির নিকট দাবি করতে পারেন আর কোম্পানিও আপনার সাপ্তাহিক অপূর্ণ ঘন্টা গুলোর টাকা দিতে বাধ্য (তবে টাকা না চেয়ে কাজ বেশি দিতে বলার মাধ্যমে আপনি কোম্পানি এর সাথে ভালো সম্পর্ক বজায় রাখতে পারেন, কোম্পানি এমন কাওকে পছন্দ করবে যে ভালো কাজ করে ও বেশি কাজ করার মত মানুষিকতা রাখে )
২. আপনার প্রতি মাসে আসা Salary পেপার এ টাকার বা ঘন্টার কম হলে, পরবর্তী Salary পেপার এ তা সমাধান বা পাওনা ঘন্টার টাকা দিতে আপনার কোম্পানি বাধ্য থাকবে। এইক্ষেত্রে “নো চুদুবুদুর ” ।
৩. কোম্পানি কর্তৃক আপনাকে আপনার খারাপ কাজের কারণে ২ টি Warning লেটার এর একটাও ধরিয়ে দেওয়া হলে যদি তা অমূলক বা উপযুক্ত কারণ ছাড়াই দেওয়া হয়, তবে সেইক্ষেত্রে আপনি পাল্টা লেটার পাঠিয়ে কোম্পানির এই Warning লেটার এর বিরোধিতা করতে পারবেন, সেইক্ষেত্রে আপনাকে দেওয়া warning লেটারটা আর কার্যকর হবে না। এইক্ষেত্রে, কোনো লেবার সংঘের সদস্য হলে একটু সুবিধা পাওয়া যায়।
৪. আপনার একই কোম্পানির আওতায় কর্মস্থল পরিবর্তিত হলে:- নতুন স্থানে কোম্পানি (উপযুক্ত কোনো কারণ দশানো ছাড়া) আপনার পূর্বের কন্ট্রাক্ট এর সমান ঘন্টার বা টাকার কাজ দিতে বাধ্য থাকবে, এই ক্ষেত্রে ফিনিশ কোম্পানি আইন অনেক শক্তিশালী।
৫. আপনার চাকরি চলে গেলে আর এই ক্ষেত্রে কোম্পানির নিকট যদি কোনো উপযুক্ত কারণ না থাকে, তবে আপনি এইক্ষেত্রে কোম্পানির বিরুদ্ধে মামলা টুকে দিতে পারেন। জিতে গেলে, “পরবর্তী বিবাহের দিন ধার্য করে ফেলতে পারেন, আপনারে আর পায় কেডা” ।
খ) আপনার নিকট ফিক্সড কন্ট্রাক্ট থাকলে:- যদি কোম্পানি কর্তৃক আপনি মাস বা অর্থ ভিক্তিক কোনো ফিক্সড কন্ট্রাক্ট পান, সেই ক্ষেত্রে অবশ্য আপনার কাজের সময় বেধে দেওয়া হলো এবং ওই সময়ের বা অর্থের পর আপনি নতুন করে কন্ট্রাক্ট পেপার পেতে পারেন যদি কোম্পানি আপনাকে তখনো মনে করে যে “আপনি ওই কাজের জন্য যোগ্য”, হতে পারে এরপরেই আপনি ওপেন কন্ট্রাক্ট পেয়ে যেতে পারেন।
এই ধরনের কন্ট্রাক গুলোতে সাধারনত আপনি কন্ট্রাক এর মাধ্যমে কোম্পানি কর্তৃক স্বল্প বা নির্দিষ্ট মেয়াদ ভিক্তিক কর্মচারী, সেটা ৩ মাস যেমন হতে পারে আবার হতে পারে ৮ মাস।
গ) কাজের একাধিক Option থাকলে কোন কাজটা বেছে নিবো :- একই সময়ে যদি আপনার নিকট একাধিক কাজের সুযোগ থাকে তবে আপনি অতিরিক্ত ঘন্টা-আপনার বাসার নিকট- ফিনিশ কোম্পানি এর কাজটা বেছে নিতে পারেন। এই ব্যাপারে যেটা মনে রাখবেন:- আপনার সফলতাকে টেনে ধরতে আপনার আসে পাশে দুষ্টু ভাইগুলাই যথেষ্ট | তাছাড়া , প্রতারণার একটা ব্যপার আছে না :- তা যতই কমানো যায় ততোই ভালো
ঘ) টাকা দিয়ে কাজ নিতে যাবেন না:- আজ অথবা কাল সমস্যাতে পড়বেনই, এটাকে দূর থেকে যত মধুর লাগে তাতে ততোই তিতা ।
ঙ) কাজ করার দরুন কোনো দুর্ঘটনা ঘটলে আর আপনি আহত হলে:- কোম্পানি আপনাকে ক্ষতিপূরণ দিতে বাধ্য। খবরদার, ক্ষতিপূরণ না নিয়ে যতই প্রলোভন দেখাক কোনো পেপার এ Signature করবেন না, ভুলেও না।
সামনের দিনগুলোতে ফিনল্যাণ্ড এ ব্যবসা, আবাসন ও আরো কিছু নিয়ে লিখবো ভাবতেসি, কোনো পরামর্শ থাকলেও দিতে পারেন।
নাজমুল পিন্টু
pintumdn@gmail.com
https://www.facebook.com/nazmul.pintu
হেলসিংকি, ফিনল্যাণ্ড|
[[ আপনি জানেন কি? আমাদের সাইটে আপনিও পারবেন আপনার নিজের লেখা জমা দেওয়ার মাধ্যমে আপনার বা আপনার এলাকার খবর তুলে ধরতে এই লেখায় ক্লিক করে জানুন এবং তুলে ধরুন। নিজে জানুন এবং অন্যকে জানান। আর আমাদের ফেসবুক ফ্যানপেজে রয়েছে অনেক মজার মজার সব ভিডিও সহ আরো অনেক মজার মজার টিপস তাই এগুলো থেকে বঞ্চিত হতে না চাইলে এক্ষনি আমাদের ফেসবুক ফ্যানপেজে লাইক দিয়ে আসুন। এবং আপনি এখন থেকে প্রবাস জীবনে আমাদের সাইটের মাধ্যমে আপনার যেকোনো বেক্তিগত জিনিসের ক্রয়/বিক্রয় সহ সকল ধরনের বিজ্ঞাপন ফ্রিতে দিতে পাড়বেন। ]]