বলা হচ্ছে তারা ভূয়া পরিচয়পত্র তৈরি করার এবং স্পেনের মত দেশগুলোতে তাদের ঢোকার ব্যবস্থা করার জন্য চীনা অভিবাসীদের কাছ থেকে জনপ্রতি ৪০ থেকে ৫০ হাজার ইউরো পর্যন্ত নিত। এরপর স্পেন থেকে তাদের বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই চালান করা হতো ইউরোপের অন্যান্য দেশ যেমন ব্রিটেন এবংআমেরিকায়।এইভাবে ইউরোপ ও আমেরিকায় পাচার হওয়া চীনাদের কাউকে কাউকে যৌনব্যবসাতেও জড়িত করা হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। পুলিশি অভিযানের সময় কর্মকর্তারা ৮১টি জাল পাসপোর্ট বাজেয়াপ্ত করেছে। অভিযুক্ত এই মানব-পাচার চক্রের সদস্যরা যাদের পাচার করা হচ্ছে তাদের স্পেনে বার্সেলোনার এল প্রাট বিমানবন্দর পর্যন্ত পৌঁছে দিত বলে মনে করা হচ্ছে। কারণ ওইসব বিমানবন্দরে তাদের ভাল চেনাজানা ছিল। একটি সেচ্ছাসেবী সংস্থা সম্প্রতি বলেছিল মানব পাচার এখন বিশ্বব্যাপী সবচেয়ে দ্রুত বেড়ে ওঠা অপরাধে পরিণত হচ্ছে।
চক্রের সঙ্গে জড়িত সন্দেহে এতজনের গ্রেপ্তার এবং এই তৎপরতার সঙ্গে যে পরিমাণ অর্থ জড়িত বলে মনে করা হচ্ছে তা এই অভিমতকেই সমর্থন করে।
সূত্রঃ বিবিসি
[[ আপনি জানেন কি? আমাদের সাইটে আপনিও পারবেন আপনার নিজের লেখা জমা দেওয়ার মাধ্যমে আপনার বা আপনার এলাকার খবর তুলে ধরতে জানতে “এখানে ক্লিক করুণ” তুলে ধরুন নিজে জানুন এবং অন্যকে জানান। ]] আর আমাদের ফেসবুক ফ্যানপেজে রয়েছে অনেক মজার মজার সব ভিডিও সহ আরো অনেক মজার মজার টিপস তাই এগুলো থেকে বঞ্চিত হতে না চাইলে এক্ষনি আমাদের ফেসবুক ফ্যানপেজে লাইক দিয়ে আসুন। আমাদের ফেসবুক ফ্যানপেজে যেতে এখানে ক্লিক করুন। এবং আপনি এখন থেকে প্রবাস জীবনে আমাদের সাইটের মাধ্যমে আপনার যেকোনো বেক্তিগত জিনিসের ক্রয়/বিক্রয় সহ সকল ধররেন বিজ্ঞাপন ফ্রিতে দিতে পাড়বেন। জানতে এখানে ক্লিক করুন।