কি ভাবে বাংলা কমিউনিটিতে নিজে মেলে ধরবেন এ নিয়ে যেন ঘুম হারাম..আর ঘুম হারাম হবারই কথা সাপ্তাহিক তরফ বার্তা,২০০১ সালে খালাতো ভাইয়ের শ্বশুরের সহযোগিতায় দৈনিক কোন পএিকার শিক্ষানবিশ রির্পোটার ,২০০৫ও ২০০৯ সালে দৈনিক ওমুক ও দৈনিক তুমক পএিকার সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে রাজনৈতিক আশ্রয়ের আবেদনের গল্পকার প্যারিসে কোন ভাবে নিজে মেলে ধরতে পারছিলেন না..প্যারিসে বিভিন্ন বাংলা চ্যানেলে বিনা বেতনে কেবল মাএ বাংলা কমিউনিটির সেবায় কমিউনিটি ও চ্যানেলের ভলেনটিয়ার হয়ে কাজে ব্যস্ত চ্যানেল গুলোর প্রতিনিধিরা , নিজ খরচে মাথার ঘাম পায়ে ফেলে ছোট ,সাপ্তাহিক,পাক্ষিক,মাসিক,ওয়েব পোর্টাল,করে সবাই যখন পরবর্তী প্রজন্মের জন্য একটি শক্তিশালী কমিউনিটি গঠনে ব্যস্ত.সবাই যখন কমিউনিটির অতিক্ষুদ্র কোন সাফল্যকে ও সংবাদে তুলে ধরে উৎসাহ,উদ্দীপনাদানে ব্যস্ত.কমিউনিটির বিভিন্ন আচার-অনুষ্ঠান,বাংলাদেশের প্রাকৃতিক দূর্যোগ,মহামারীতে স্হানীয় জনগনকে এগিয়ে আসার প্রচারে অংশীদারী.বিভিন্ন রাজনৈতিক,সামাজিক সংগঠনের কোন্দলের নিরসনে ভুমিকা রাখার কাজে ব্যস্ত তথাকথিত সেই সাংবাদিক তখন কোন ব্যক্তির কার বাড়িতে থাকেন.কোন ব্যক্তি কোন বিষয় নিয়ে তার জীবন বৃত্তান্ত লিখে ফ্রান্সে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা করেছেন,কোন ব্যক্তি কোন রেষ্টুরেন্ট,বার,কনফেকশনারী,ফলের দোকান,ফুলের দোকান,বিভিন্ন বাজারে বৈধ-অবৈধভাবে কাজ করেন সেই বিষয় গুলো কিছু ডটকম পএিকায় প্রকাশ করে নিজেকে জাহির করার কাজে ব্যস্ত। এখন প্রশ্ন হলো এর নাম কি কমিউনিটির সেবা ?
এর নাম কি সাংবাদিকতা ?আসুন শুনি ওনার প্রথম সাংবাদিকতা—বাংলাদেশের একটি বৃহৎ রাজনৈতিক দলের ফ্রান্স শাখার আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদককে আদম পাচারকারী বানিয়ে কতিপয় রাজনৈতিক ব্যক্তির কুপরামর্শ নিয়ে সংবাদ প্রচার দিয়ে শুরু তার কমিউনিটির সেবা ,বিষয়টি নিয়ে কিছুদিন প্যারিস তথা ইউরোপে মোটামুটি ভাল কানাকানি,এর পর ? কোথায় সেই সংবাদ ?
বিষয়টি বুঝতে একটি শিশুরও মনে হয় কষ্ট হবার কথা না,ব্যক্তি হয়রানী করে মোটা অংকের লেন-দেনের পর বিষয় আর সামনে এগুতে পারেনি।প্রশ্ন হলো যদি ঐ ব্যক্তি সত্যিই আদমপাচার কারী হবেন তবে কেন তিনি বিষয়টি নিয়ে আর সামনে বাড়লেন না ? বাড়বেন কেন তার মুল উদ্দেশ্যতো তাকে আদম পাচারকারী প্রমানকরা না ধনাঢ্য ব্যবসায়ীকে হয়রানি করে মোটা অংকের ইউরো হাতিয়ে নেয়া.তার দ্বিতীয় বিষয় প্যারিসে আর একজন কমিউনিটি ব্যক্তিত্ব ও রাজনীতিবিদ,ঐ রাজনৈতিক ব্যক্তির ব্যবসায়ী আত্বীয়া যিনি পূর্বেও ফ্রান্স তথা ইউরোপের বিভিন্ন দেশ ভ্রমন করেছেন তাকে আদমপাচারকারী অবহিত করে ঐ সাংবাদিক গভীর রাতে কয়েকদিন বিভিন্নভাবে হুমকি প্রদান করে কিন্তু ঐ আত্বীয়া সম্পর্কে বিস্তারিত জানার পর এবং ঐ কমিউনিটি রাজনীতিবিদের পাল্টা ঝাড়ি শুনে নিজেকে গুটিয়ে ফেলেন। জানা যায় ঐখানেও তিনি একই পন্হা অবলম্বন করেছিলেন কিন্তু বিধিবাম বাপের উপরেও বাপ আছে এটা ওনি ভুলে গিয়েছিলেন.এখন প্রশ্ন হলো একে কি সাংবাদিকতা বলে ?এর নাম কমিউনিটির সেবা ?
ওনার তৃতীয় শিকার সাংস্কৃতিক ব্যক্তি ,উদয়মান কমিউনিটি কর্মী, যার দূর্বলতাকে পূঁজি করে, তার সঙ্গে কোন কোন সংবাদ কর্মীর ব্যাক্তিগত ক্ষোভ কে কাজে লাগিয়ে কোন একটি পএিকায় নূরুল ওয়াহিদের নাম ব্যবহার করে নিউজ প্রচার করে ওনি কাঁটা দিয়ে কাঁটা তুলার চেষ্টা করে অনেকটা সফল হয়ে যান,তার এক্কা দুক্কা খেলা বুঝতে না পেরে হালে অহমিকায় গা ভাসান বোকা নূরুল এ বিষয়ে না হয় আরেক দিন লিখবো কেননা এখানে ক্যাঁচো আর সাপেরা খেলা করছে কথা দিলাম আমি একদিন আপনাদের ঐ তিন প্রহরের বিল দেখাতে নিয়ে যাবো,যেখানেপদ্ম ফুলের মাথায় শাপ আর ভ্রমর খেলা করে ।আসুন এবার ঐ ঘটনাটি শুনি- তথাকথিত ঐ সাংবাদিক তার লিখনিতে চ্যানেল এস,চ্যানেল নাইন,ও এনটিভির ভলেনটিয়ার প্রতিনিধির ব্যক্তিগত রাজনৈতিক আশ্রয়ের বিভিন্ন গোপন বিষয় সামনে এনে তাদের অবৈধ প্রমান করা সহ ফ্রান্সে তাদের সংবাদ সংগ্রহ নিয়ে আইনগত বাধা বিপওির কথা লিখেছেন ,তিনি আরও হুমকি প্রধান করেছেন তাদের ফ্রান্স থেকে বের করে দেয়ার,lol হাসবো ? না কাঁদবো ?
তার অবগতির জন্য লিখা যদিও সবার জানা,ফ্রান্সে কেউ অবৈধ না.আর তারা এবং তাদের সংবাদ সংগ্রহ যদি অবৈধ হয় তবে.চ্যানল আই,বাংলাভিশন,নবকন্ঠ তারা ?এবার আসুন শুনি এই তিনজন ব্যক্তি কেন তার চোখের কাঁটা-এর মুল কারন হলো ফ্রান্স বাংলা প্রেসক্লাব.এটা আবার কি ?এর সঙ্গে ঐ নিউজের কি বা সম্পর্ক ?আরে ভাই বসেন না,কই যান ? সূচনা শুনলেন উপসংহার শুনবেন না ?
আসুন শুনি কেন ঐ তথাকথিত সাংবাদিকের চোখের কাঁটা তারা তিনজন …ফ্রান্সে প্রেসক্লাবের গুঞ্জন বহুদিনের আর এ গুঞ্জন যখন মাঠে আসবে তখন হঠাৎ করেই তিনি প্রেসক্লাবের ডাক দেন এবং কয়েকজনকে নিয়ে একটি সংবিধান প্রনয়ন কমিটিও গঠন করেন যেখানে সংবাদকর্মীর চেয়ে তার নিকট বন্ধু-বান্ধবের সংখ্যাবেশী এবং অনুপস্হিতির অযুহাত দেখিয়ে তিনি বাদ রাখেন চ্যানেল নাইন প্রতিনিধি,এনটিভি প্রতিনিধি,এবং বাংলাভিশন প্রতিনিধিকে পরে এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি ভিলেনের মিষ্টিভাষায় বুঝানোর চেষ্টা করেন এবং পরবর্তীতে তাদের নাম সংযোজন করেনএবং দুই দফা মিটিং শেষে সংবিধান সর্বসম্মতি ক্রমে পাশ ও হয়ে যায় .সে সংবিধান প্রনয়ন কমিটির স্বঘোষিত আহবায়ক তিনি নিজে..এটিএন বাংলার দেবেশ সাহেব.সদস্য সচিব.এবার শুরু তাদের গোপন অভিযান এ কমিটিকে পূর্নাঙ্গ কমিটিতে রূপদিতে আপ্রান চেষ্টা,জানা যায় এ বিষয়ে খানবাবুর সঙ্গে তথাকথিত ঐ সাংবাদিক ফোনে এনিয়ে বিনিয়ে বহুবার তাকে সভাপতি করে দেয়ার কথা বলেন.কিন্তু খানবাবু তাকে নিরাশ না করে মিটিং ডাকবার আহবান জানান,মিটিং ডাকা হয় কিন্তু ঐ মিটিং এ সংবিধান প্রনয়ন কমিটিতে সংবাদ মাধ্যমের সঙ্গে সম্পৃক্ত নয় এমন ব্যক্তিদের অংশগ্রহন দেখে খান বাবু প্রস্তাব আনেন যদি সংবিধান সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়ে থাকে.তবে সংবিধান প্রনয়ন কমিটির সকলকে ধন্যবাদ জানিয়ে আজই সংবিধান প্রনয়ন কমিটি বিলুপ্ত করে কেবল মাএ সংবাদ মাধ্যমের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের নিয়ে নতুন আহবায়ক কমিটি গঠন করা হউক,তিনি প্রথমে কিছুটা নারাজ থাকলেও পরে সকলের সম্মতি থাকায় দ্বিমত করে পারলেন না.এবার ধরে নিলেন তাকেই হয়তো আহবায়ক করা হবে,কিন্তু সংবিধান প্রনয়ন কমিটির আহবায়ক হয়েই তিনি নিজেকে প্রেসক্লাবের সভাপতির পরিচয় দিয়ে ওমুকে প্রেসক্লাবে রাখবেন,তুমককে রাখবেন না,ওমুকের এটা লাগবে ,ওটা লাগবে.বলে প্রচার করে বেড়াচ্ছিলন তাই অবুঝের হাতে তাবিজ না দিয়ে সকল জল্পনা কল্পনার অবসান ঘটিয়ে,তার হাতে লিখে নতুন আহবায়কের নাম আসে নূরুল ওয়াহিদের মুখ থেকে চ্যানেল আই এর এম এ হাসেমের .সমথর্ন করেন সকলে,সদস্য সচিব হিসাবে আসেন সাবেক দেশটিভি প্রতিনিধি ও বর্তমান ইউরোবিডিডটকমের সম্পাদক ইমরান মাহমুদের নাম..নিজ হাতে আহবায়ক কমিটি লিখে বাইরে গিয়েই তিনি দেবেশ কে নিয়ে আর একটি গ্রুপের জন্মদেয়ার চেষ্টা করেন এবং নিজ হাতে লিখা এ কমিটিকে অবৈধ বলে একটি নিউজে বিবৃতিও দেন.এতকিছুর পরও প্রেসক্লাব যেন বিভক্তি না হয় তা নিয়ে চেষ্টা চলে এবার ওনার বাহানা আহবায়ক কমিটি ব্যর্থ নতুন করে সদস্য সংখ্যা কমিয়ে নতুন কমিটি করতে হবে. এবার সর্ব সম্মতি ক্রমে লিখিত আকারে সই সহ তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করে ৯০ দিনের মধ্যে এ তিনজনকে প্রেসক্লাবের একটি পূর্নাঙ্গ কমিটি উপহার দেয়ার ক্ষমতা প্রধান করা হয়.আর এ তিন জন হলেন খানবাবু, নূরুল ওয়াহিদ ও দেবেশ বড়ুয়া,এখানে ঐ সাংবাদিকের নাম প্রস্তাব করা হলে তিনি তার স্হলে দেবেশের নাম লিখেন..কারন তখন দেবেশ যা উনিও তা,কিন্তু ওনার সেই গ্রুপে ফাটল ধরে খুব দ্রুত.ভেঙ্গে যায় তার সঙ্গে দেবেশের নয়া পিড়িত.এবার তার ঘুম হারাম.দেবেশ সভাপতি হতে চায় ,নুরুলও সভাপতি হতে চায়,ভোট একটি- খানবাবু,যার সঙ্গে তার বা দেবেশের টান টান সম্পর্ক তবে কি রুমেল নুরুলকে সভাপতি করে দেবে ?পাগল বনে গেলেন তিনি.এক সঙ্গে যুক্ত হলো রাজনৈতিক আশ্রয়,পাগলের হাতে এবার খুন্তি ,তাই প্রেস ক্লাবের গুঞ্জনে শুনা যদিও সত্যি না সম্ভাব্য হতে পারে আবার নাও হতো পারে এমন একটি তথ্যে এবার রীতি তিনি বদ্ধ উন্মাদ ,তথ্যটি হলো ফ্রান্স বাংলা প্রেসক্লাবের সভাপতি নুরুল ওয়াহিদ,সাধারন সম্পাদক খানবাবু সাংগঠনিক সম্পাদক শাহিন আহম্মেদ,যদিও বিষয়টি সত্য নয়.এবার তার হুমকি ইয়ূথ ক্লাবের বাংলার মেলা মঞ্চে প্রেস ক্লাবের কমিটি ঘোষনা করতে হবে .কিন্তু সংবাদ কর্মী হয়ে অন্যের মঞ্চ দখল করে প্রেসক্লাবের কমিটি ঘোষনা দিতে অস্বীকৃতি জানান নুরুল,শাহিন,খানবাবু সহ আরও অনেকে.আর তাই অনেক কে কাছে ভিড়াতে নুরুল,শাহিন ও খানবাবুর কিছু ব্যক্তিগত অশুভাকাংক্ষিদের সঙ্গে নিয়ে তাদেরকে জড়িয়ে তার এ পাগল প্রলাপ.প্রশ্ন হলো এ তিন জন যদি অবৈধ হয় তবে তাদের মত একই অবস্হায় থাকা বাকীরা তার কাছে বৈধ হলো কি করে ?,ব্যাপারটা অনেকটা এমন না ?দিলেই ভালা, না দিলেই হালা……..তাই পাঠকদের কাছে আমার প্রশ্ন প্যারিসে বাংলা কমিউনিটির দীর্ঘদিনের স্বপ্ন স্হায়ী শহীদ মিনার (উদাহারন স্বরূপ) .সংবাদ কর্মীর কাজ এ নিউজ প্রচার করা ????,না কোন ব্যক্তি কি উপায় অবলম্বন করে ফ্রান্সে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা করেছে এটা প্রচার করা.. ???? আজ তথা কথিত ঐ সাংবাদিক কারো রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনার আবেদনের বিষয় বস্তু সামনে এনে কমিউনিটিতে যে অপসংস্কৃতির জন্ম দিল এর জন্য যদি ফ্রান্সে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থী হাজার হাজার মানুষের আবেদনে বিন্দুমাত্র আঘাত হানে তবে তার জন্য ঐ ব্যক্তিটি কি দায়ী থাকবেনা ?
[[ আপনি জানেন কি? আমাদের সাইটে আপনিও পারবেন আপনার নিজের লেখা জমা দেওয়ার মাধ্যমে আপনার বা আপনার এলাকার খবর তুলে ধরতে জানতে “এখানে ক্লিক করুণ” তুলে ধরুন নিজে জানুন এবং অন্যকে জানান। ]] আর আমাদের ফেসবুক ফ্যানপেজে রয়েছে অনেক মজার মজার সব ভিডিও সহ আরো অনেক মজার মজার টিপস তাই এগুলো থেকে বঞ্চিত হতে না চাইলে এক্ষনি আমাদের ফেসবুক ফ্যানপেজে লাইক দিয়ে আসুন। আমাদের ফেসবুক ফ্যানপেজে যেতে এখানে ক্লিক করুন।