সিজনাল ভিসার নিয়ম অনুযায়ী এগ্রিকালচার এবং হোটেল-ট্যুরিজম সেক্টরে কয়েক মাসের কাজের মৌসুম শেষে বিভিন্ন দেশের কর্মীদের যথাসময়ে ফিরে যেতে হয় যার যার দেশে। ইতালীর আইন মেনে যারা যথাসময়ে ফিরে যান তাদেরকে পরের বছর সসম্মানে আবার সিজনাল ভিসা দেয়া হয় ইতালীতে প্রবেশের। নেক্কারজনক হলেও সত্য, ২০১৩ সালে বাংলাদেশ ‘ব্ল্যাক লিস্টেড’ হবার আগে ২০০৮ সাল থেকে ২০১২ অবধি ৫ বছরে যে ১৮ হাজার বাংলাদেশী সিজনাল জব ভিসায় ইতালী এসেছিলেন, তাদের মধ্যে সর্বসাকুলে মাত্র ৫০-৬০ জন যথাসময়ে বাংলাদেশে ফিরে যান।
ইতালীতে আসার পর কৃষিকাজ করবেন এমন কন্ডিশনে ঐসব বাংলাদেশীরা ঢাকা থেকে ভিসা নিলেও তাদের অধিকাংশই ইতালীতে এসে কর্মস্থলে রিপোর্টই করেননি। উক্ত ১৮ হাজার বাংলাদেশীর মধ্যে আবার অনেকেই সিজনাল ভিসার মেয়াদ থাকতে থাকতেই ইউরোপের বিভিন্ন দেশে পাড়ি জমিয়ে আবেদন করে বসেন রাজনৈতিক আশ্রয়ের। ইতালীকে তারা এক্ষেত্রে ব্যবহার করেছিলেন শুধুমাত্র ‘ট্রানজিট কান্ট্রি’ হিসেবে। যারা ইতালীতেই অবস্থান করেন তারাও একটা সময় যথারীতি নাম লেখান অবৈধ অভিবাসীর তালিকায়। আইন ভঙ্গকারী লোভাতুর বাংলাদেশীদের দ্বারা টানা ৫ বছর সম্পাদিত লজ্জাজনক এমন অপকের্মের খেসারতে ‘যৌক্তিক’ কারণেই আজও কপাল পুড়ছে বাংলাদেশের।
আমার মেন হয় এবার সবার িশক্কা হেয়েছ। এিদেক সরকারেক উিচ্ত এ িদেক নজর িদেয় আবার যােত এ িভসা open হয়। এ পদেককপ েনওয়া।
আমি আপনাদের কাছে জানতে চাই ফ্রান্স এ কি রাজনৈতিক আশ্রয় পাওয়া যায় মানে কেস নেয়