আর বাংলাদেশ আওয়ামি লীগ ক্ষমতায় আসার পর এই মহত কাজটি মানুষের কল্যানে মানুষের কাছে পৌঁছে দেয়ার জন্য পুনরায় পাইলট (ছবিসহ ভোটার আইডি কার্ড প্রদান) প্রোগামের কাজ হাতে নেয়। কিন্তু তারপরও সামান্য কিছু সমস্যা থেকেই যায় কিছু অসাধু লোকের অজ্ঞতার কারনে। মানুষের ভোগান্তি আরও বেড়ে যায় যখন মানুষ বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের নিয়োগকৃত লোকদ্বারা সম্পন্ন করা ভোটার আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন করতে যায় নির্বাচন কমিশনে। দেশের সকল প্রান্ত থেকে লোকদেরকে অসংখ্য কষ্ট সহ্য করে আসতে হয় বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের প্রধান কার্য্যলয় ঢাকার আগারগাও-এ। এখানেই শেষ নয়। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের প্রধান কার্য্যলয়ের কর্মকর্তা কর্মচারীদের হয়রানির শিকার হতে হয় দেশের বিভিন্নপ্রান্ত থেকে আসা এই সব মানুষদেরকে।
বর্তমান আওয়ামি লীগ সরকার দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য হাতে নিয়েছে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রোজেক্ট, যার অনেকটা বাস্তবায়িতও হয়েছে। কিন্তু কিছু কিছু মানুষের গাফিলতিতে ঠিকভাবে এগুতে পারছেনা পুরোপুরিভাবে। যেমন ধরা যাক বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের ভোটার আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয় প্রদান ডিপার্টমেন্টের কর্মকান্ডকে।
মানুষ যখন নির্বাচন কমিশনে ভোটার আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন করতে যায়, তখন কর্মকর্তা-কর্মচারিরা যার সমাধান এক মিনিটেই দিতে পারে বা দেওয়া সম্ভব অথচ তার জন্য সময় লাগিয়ে দেয় ঘন্টার পর ঘন্টা। যা শেষ করা যায় এক টেবিল থেকেই তা পাঠানো হয় টেবিলের পর টেবিলে।কিন্তু প্রত্যেক টেবিল এবং পুরো কমিশনই তৈরি করা ডিজিটাল পদ্ধতিতে।
তাই বাংলাদেশ আওয়ামিলীগ সরকারের প্রধান, দেশরত্ন মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে আমার আকুল আবেদন, দয়া করে উপরিউক্ত বিষয়গুলো বিবেচনা করে এর আসু সমাধান দেওয়া জন্য এবং দেশে সকল প্রান্তে একটি করে জাতীয় পরিচয় পত্র বা ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন উইং বা শাখা খোলার জন্য যাতে করে মানুষকে কষ্ট করে ঢাকায় না এসে তাদের এলাকায় বসেই জাতীয় পরিচয় পত্র বা ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে পারে।
বিঃদ্রঃ আমি নিজেই এই হয়রানির শিকার