নাজমুল হোসেন,ইতালি থেকে …………….ইতালির মিলানে প্রবাসে বেড়ে উঠা এই প্রজন্মের মেয়েদের উদ্যোগে বাংলাদেশের শীতার্ত মানুষের পাশে দাড়াতে শীত বস্ত্র সংগ্রহ করা হয়েছে। মিলানের ইত্তাস জুলিও নাত্তা কলেজ ( ITAS ” Giulio Natta ” ) এ কয়কজন ছাত্রীরা তাদের সহপাঠীদের কাছ থেকে ও কলেজের অন্যান্য ছাত্র ছাত্রী ও শিক্ষকদের কাছ থেকে শীত বস্ত্র গুলো সংগ্রহ করে নিয়ে আসে। তারা এই সামগ্রী গুলো বাংলাদেশের শীতার্ত মানুষের জন্য পাঠিয়ে দিবে এবং গরিব মানুষকে দেওয়া হবে। এই শীত বস্ত্র সংগ্রহ করতে প্রবাসী বাংলাদেশী মেয়ে রুবাইয়া আক্তার মিম এর সাথে অন্য দেশের কয়েকজন ছাত্রী ছিল। তারা হচ্ছে নিকোল,সিচ্চি,জেচ্চিকা প্রমুখ। তারা এই কার্যক্রম করায় তাদের কে ইতালিয়ান সহ অনেক প্রবাসী উত্সাহ ও অনুপেরণা দিয়েছেন। তারা প্রতি বছর এই কার্যক্রমের পাশা পাশি বাংলাদেশ সহ অন্য দেশ গুলোর জন্য শীতবস্ত্র ছাড়া ও মানবিক কর্মকান্ড চালিয়ে যেতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে।
[[ আপনি জানেন কি? আমাদের সাইটে আপনিও পারবেন আপনার নিজের লেখা জমা দেওয়ার মাধ্যমে আপনার বা আপনার এলাকার খবর তুলে ধরতে এই লেখায় ক্লিক করে জানুন এবং তুলে ধরুন। নিজে জানুন এবং অন্যকে জানান। আর আমাদের ফেসবুক ফ্যানপেজে রয়েছে অনেক মজার মজার সব ভিডিও সহ আরো অনেক মজার মজার টিপস তাই এগুলো থেকে বঞ্চিত হতে না চাইলে এক্ষনি আমাদের ফেসবুক ফ্যানপেজে লাইক দিয়ে আসুন। এবং আপনি এখন থেকে প্রবাস জীবনে আমাদের সাইটের মাধ্যমে আপনার যেকোনো বেক্তিগত জিনিসের ক্রয়/বিক্রয় সহ সকল ধরনের বিজ্ঞাপন ফ্রিতে দিতে পাড়বেন। ]]
ভাল কিন্তু ইতালি থেকে কাপড় না কিনে বাংলাদেশের থেকে শীতবস্ত্র কিনে গরীব মানুষদেরকে দিলে খুব ভাল হত এই টাকা দিয়ে আরও বেশি শীতবস্ত্র কিনা যেত আর আমাদের দেশের কাপড় ও কিনা হত।বাংলাদেশ থেকে কাপড় এনে এখানে অনেক বেশি দাম দিয়ে বিক্রি করে।এখানকার সবাই মনে করে হয়ত গার্মেন্টস কর্মীদের অক্লান্ত পরিশ্রমের কাছে এই টাকা কিছু না কিন্তু গার্মেন্টস কর্মীদের মাত্র মাসে ২-৩ হাজার টাকা বেতন দেয় গার্মেন্টস মালিকরা চিন্তা করে কিভাবে এদের ঠকিয়ে রাতারাতি বড়লোক হওয়া যায়।এই গার্মেন্টস কর্মীদের পাশে আমাদের দাড়াতে হবে।