সেদিনই নিজের আশ্চর্য ক্ষমতা প্রথম অনুভব করতে পেরেছিলেন রাজ। এরপর শুরু হলো শরীরের মধ্যে বিদ্যুৎ প্রবাহের পরীক্ষা-নিরীক্ষা। ফলাফল একই। উচ্চমাত্রার বিদ্যুৎ কোনো ক্ষতিই করতে পারে না শরীরে। উল্টো ইচ্ছা করলেই বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারেন শরীরে। বিদ্যুৎ লাগাতে পারেন নানা কাজে। অসাধারণ এই ব্যাপারটি চাপা থাকল না। আস্তে আস্তে রাজমোহন নায়ারের নামটি ছড়িয়ে পড়ল সারা ভারতে। খ্যাতি লাভ করলেন ‘ইলেকট্রিক ম্যান’ হিসেবে। হিস্ট্রি চ্যানেল রাজকে নিয়ে বিশেষ অনুষ্ঠান প্রচার করল। ‘স্ট্যান লিস সুপার হিউম্যানস’ সিরিজে দেখানো হলো রাজের
বিদ্যুৎ উৎপাদনের পুরো প্রক্রিয়া- ‘বসে আছেন চোখ বন্ধ করে। যেন ধ্যানে মগ্ন। কেন্দ্রীভূত করছেন সব মনোযোগ। ধীরে ধীরে খুললেন চোখ দুটি। চোখ জোড়া অস্বাভাবিক উজ্জ্বল দেখাচ্ছে। গলায় পেঁচানো তার ঢোকালেন মুখের ভেতর। সঙ্গে সঙ্গে জ্বলে উঠল বাল্ব। এগিয়ে গেলেন উপস্থাপক ড্যানিয়েল স্মিথ। মাল্টিমিটারে পরিমাপ করলেন প্রবাহিত বিদ্যুতের মাত্রা এবং বিস্ময়ের সঙ্গে খেয়াল করলেন, ভারতের এই ইলেকট্রিক ম্যানের শরীরের ভেতর দিয়ে প্রবাহিত বিদ্যুতের পরিমাণ ১০ অ্যাম্পিয়ার।’ অবাক হয়ে ড্যানিয়েল বললেন, ‘সাধারণ মানুষের শরীরে এক অ্যাম্পিয়ার বিদ্যুৎ প্রবাহিত হলেই মৃত্যু নিশ্চিত। সেখানে রাজের শরীর উৎপাদন করতে পারে ১০ গুণ বেশি।’
ভিডিওটি দেখুনঃ
[youtube XuWWkJfaQgQ?modestbranding=1&rel=0 nolink]
[[ আপনি জানেন কি? আমাদের সাইটে আপনিও পারবেন আপনার নিজের লেখা জমা দেওয়ার মাধ্যমে আপনার বা আপনার এলাকার খবর তুলে ধরতে জানতে “এখানে ক্লিক করুণ” তুলে ধরুন নিজে জানুন এবং অন্যকে জানান। ]] আর আমাদের ফেসবুক ফ্যানপেজে রয়েছে অনেক মজার মজার সব ভিডিও সহ আরো অনেক মজার মজার টিপস তাই এগুলো থেকে বঞ্চিত হতে না চাইলে এক্ষনি আমাদের ফেসবুক ফ্যানপেজে লাইক দিয়ে আসুন। আমাদের ফেসবুক ফ্যানপেজে যেতে এখানে ক্লিক করুন। এবং আপনি এখন থেকে প্রবাস জীবনে আমাদের সাইটের মাধ্যমে আপনার যেকোনো বেক্তিগত জিনিসের ক্রয়/বিক্রয় সহ সকল ধররেন বিজ্ঞাপন দিতে পাড়বেন। জানতে এখানে ক্লিক করুন।