এখন সংক্ষেপে কোন দেশের ক্ষেত্রে কি কি ভিন্নতা আছে প্রসেসিং এর ক্ষেত্রে তা ২/১ লাইনে ব্যাখ্যা করব।
1# নরওয়ে এর ক্ষেত্রে আপনাকে প্রাথমিক ডকুমেন্টস সাবমিশনের সময় (অনলাইন/এক্সপ্রেস সার্ভিস ) এখন থেকে ব্যাংক স্টেইটমেন্টের কপি সেন্ড করতে হবে ( নতুন নিয়মে , আগে শুধুমাত্র ভিসা অ্যাপ্লিকেশান এমব্যাসিতে করার পূর্বে সেটা করতে হত ) ভিসার আবেদন জমা নেয়ার কাজ সুইডিশ এমব্যাসি ঢাকা করে থাকে।
২# ফিনল্যান্ড এর ক্ষেত্রে ব্যাচেলর আবেদন করতে চাইলে আগে এন্ট্রান্স এক্সাম দেয়া লাগত নেপাল গিয়ে কিন্তু গত ২ বছর যাবত সেটা বাংলাদেশীদের জন্য বন্ধ আছে। কেউ চাইলে ফিনিশ ভিসা নিয়ে ফিনল্যান্ড গিয়ে এক্সাম দিতে পারবে কিন্তু বাংলাদেশ থেকে সেটা সম্বব না। এমব্যাসি এর যাবতীয় কাজের জন্য দৌড়াতে হয় নিউ দিল্লি, ইন্ডিয়াতে।
৩# জার্মানিতে আসতে চাইলে আপনাকে ব্লক অ্যাকাউন্ট এ ৮০৪০ ইউরো জার্মান ব্যাঙ্কে ব্লক করতে হবে। কিছু দিন আগেও সেই ব্লক অ্যাকাউন্ট নিজ দেশীয় ব্যাঙ্কে করা সম্বভ ছিল!! কিন্তু এখন থেকে সেটা জার্মানিতে করতে হবে ভিসা আবেদনের পূর্বে।
৪# অষ্ট্রিয়ার ব্যাপারে ডকুমেন্টস সত্যায়িত করতে হয় অষ্ট্রিয়ান এমব্যাসি অথবা কনস্যুলেট থেকে। আর ডকুমেন্টস সত্তায়ন করতে প্রতি কপি তারা ৩০ ইউরো এর সমপরিমান দেশীয় পয়সায় চার্জ করে। আর এমব্যাসি বাংলাদেশে না থাকার কারনে দৌড়াতে হয় ইন্ডিয়াতে।
৫# ডেনমার্ক, সুইডেন, হল্যান্ড ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে কোন ঝামেলা না থাকলেও ওই সব দেশে বর্তমানে উচ্চ টিউশন ফী আরোপের ফলে স্কলারশিপ ছাড়া নিজ খরচে পড়াশুনা চালিয়ে যাওয়া অনেকটা কষ্ট সাধ্য।
বিঃদ্র – কোন দেশের ইমিগ্রেশন সংক্রান্ত, আইন কানুন, ভিসা আবেদনের নিয়মে কোন পরিবর্তন আসলে কেউ জানলে সেটা সবার মঙ্গলার্থে আমিওপারির মাধ্যমে সবার সাথে শেয়ার করতে পারেন, এতে করে আপনার জানা বিষয় গুলো ১০ জনে জেনে উপকৃত হবে। ধন্যবাদ।
আর যারা আপনাদের ফেসবুকে আমাদের সাইটের প্রতিটি লেখা পেতে চান তারা এখানে ক্লিক করে আমাদের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে গিয়ে লাইক দিয়ে রাখতে পারেন। তাহলে আমিওপারিতে প্রকাশিত প্রতিটি লেখা আপনার ফেসবুক নিউজ ফিডে পেয়ে যাবেন। ধন্যবাদ।
onek onek dhonno bad