• u. Nov ২১, ২০২৪

আমিওপারি ডট কম

ইতালি,ইউরোপের ভিসা,ইম্মিগ্রেসন,স্টুডেন্ট ভিসা,ইউরোপে উচ্চ শিক্ষা

যুক্তরাষ্ট্রে ৮৫ হাজার ওয়ার্ক ভিসা দেয়া শুরু ১ এপ্রিল ২০১৫ থেকে।

ByLesar

Mar 26, 2015

যুক্তরাষ্ট্রে ৮৫ হাজার ওয়ার্ক ভিসা দেয়া শুরু ১ এপ্রিল- বাংলাদেশীরাও সুযোগ নিতে পারেন যুক্তরাষ্ট্রে সরকারি ও বেসরকারি খাতের উচ্চ প্রজুক্তিসম্পন্ন স্থাপনা ও প্রতিষ্ঠানগুলোতে প্রতিবছর বিদেশী বিজ্ঞানী, প্রযুক্তিবিদ, কম্পিউটার সায়েন্সে ডিগ্রীধারী ও প্রকৌশলীদের নিয়োগ করা হয়। বাংলাদেশীরাও সে সুযোগ নিতে পারেন। আগামী ১ এপ্রিল থেকে এই ক্যাটাগরিতে নিয়োগপ্প্রাপ্তদের এইচ-১বি ভিসার আবেদন গ্রহণ ও ভিসা প্রদান শুরু হবে।

সাধারনভাবে “ওয়ার্ক ভিসা” হিসেবে পরিচিতি এ ভিসায় প্রতিবছর ৬৫ হাজার বিদেশী বিজ্ঞানী, প্রযুক্তিবিদ ও বিভিন্ন ডিসিপ্লিনের প্রকৌশলীদের আমেরিকান কোম্পানিগুলো নিয়োগ দিতে পারে। নিয়োগপ্রাপ্তরাই এইচ-১বি ভিসার জন্য সংশ্লিষ্ট দেশে যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাসে ভিসার আবেদন করতে পারেন। ২০১৬ অর্থবছরে এই কোটায় বিদেশী ডিগ্রিধারীদের ৬৫ হাজার এইচ-১বি ভিসা দেয়া হবে। যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে যেসব বিদেশী ছাত্র মাস্টার্স ডিগ্রি করেছেন অথবা এর চেয়ে উচ্চতর ডিগ্রির অধিকারী তাদের জন্য ২০ হাজার অতিরিক্ত এইচ-১বি ভিসা রয়েছে।

পূর্ববর্তী বছরগুলোর অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে, সংরক্ষিত মোট ৮৫ হাজার এইচ-১বি ভিসার আবেদন গ্রহণ ও ভিসা ইস্যুপ্রক্রিয়া ১ এপ্রিল থেকে শুরু হলেও শুরু প্রথম কয়েক দিন বা সর্বচ্চ এক সপ্তাহের মধ্যে ভিসার কোটাগুলো পূর্ণ হয়ে যায়। এ বছরও এর ব্যতিক্রম হবে না বলে ইম্মিগ্রেশন-বিষয়ক পরামর্শকেরা মনে করছেন। কারন বর্তমানে বিশ্বজুড়ে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ে উচ্চ ডিগ্রিধারীর সংখ্যা বেড়ে চলেছে এবং সে জন্য এইচ-১বি ভিসার জন্য প্রতিযোগিতাও অত্যন্ত প্রটি প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হয়ে পড়েছে। এইচ-১বি ভিসার আবেদনকারীর সংখ্যা এখন বার্ষিক ৬৫ হাজারের চেয়ে বেশি হয় বলে ভিসা প্রদানে লটারি ব্যবস্থা করা হয়। যার ফলে অনেক যোগ্য ভিসাপ্রার্থীও ভিসা লাভ থেকে বঞ্চিত হন।

বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে উচ্চতর ডিগ্রীধারী যারা বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্র ভ্রমন করছেন তাদের মধ্যে যাদের সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে যোগ্যতা রয়েছে এবং তারা কোন নিয়োগকারী দ্বারা নিয়োগ লাভ করেছেন বা ১ এপ্রিলের আগে নিয়োগ লাভ করতে সক্ষম তারাও নিয়োগকারীর মাধ্যমে ভ্রমণ ভিসার মেয়াদ থাকলে এইচ-১বি ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন। এইচ-১বি ভিসার জন্য আবেদন ফি ১৫৭০ থেকে ২৩২০ ডলার হতে পারে।

যুক্তরাষ্ট্রের ইম্মিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ এইচ-১বি ভিসা ইস্যু করে তিন বছরের জন্য। নিয়োগকারী এইচ-১বি ভিসাধারীর চাকরির মেয়াদ বৃদ্ধি করলে পরে চার বছরের জন্য নবায়ন কর যায়।

কিভাবে আবেদন করবেন অথবা এই বিষয়ে আরও বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন অথবা এখানেও ক্লিক করে দেখতে পারেন।

এবং ইতালি বা ইউরোপে আপনার যেকোনো সমস্যার সমাধানের জন্য সরাসরি আমিওপারি টিম এর সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।আমাদের সাথে যোগাযোগ করার বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।

আর যারা আপনাদের ফেসবুকে আমিওপারির প্রতিটি লেখা পেতে চান তারা এখানে ক্লিক করে আমাদের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে গিয়ে লাইক দিয়ে রাখতে পারেন। তাহলে আমিওপারিতে প্রকাশিত প্রতিটি লেখা আপনার ফেসবুক নিউজ ফিডে পেয়ে যাবেন। ধন্যবাদ।

Lesar

আমিওপারি নিয়ে আপনাদের সেবায় নিয়োজিত একজন সাধারণ মানুষ। যদি কোন বিশেষ প্রয়োজন হয় তাহলে আমাকে ফেসবুকে পাবেন এই লিঙ্কে https://www.facebook.com/lesar.hm

২ thoughts on “যুক্তরাষ্ট্রে ৮৫ হাজার ওয়ার্ক ভিসা দেয়া শুরু ১ এপ্রিল ২০১৫ থেকে।”
  1. Vaia apnara to onek desher student visa niye likhechen …please jodi Austria student visa processing kivabe korbo se bepare ektu likhten tahole onek upokar hoto ami Austri er bepare khub interested..thank you vaia

  2. আমি ডিগ্রী পাস।ইউরোপের যে কোন দেশে যেতে ইচ্ছুক কিন্তুু কিভাবে? জানালে উপকৃত হবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *