বিয়ের এই হার বেড়ে যাওয়াকে অস্বাভাবিক হিসেবেই দেখা হচ্ছে।একটি স্থানীয় দৈনিক তথ্যগুলো দিয়ে বলেছে, কোনো সৌদি নারী তার বয়স ২৫ না হলে কোনো বিদেশিকে স্বামী হিসেবে গ্রহণ করতে পারেন না। তবে পাত্রটি ওই নারীর নিকটাত্মীয় হলে এই বয়সসীমা ২১ বছরে নামিয়ে আনা সম্ভব। আর কোনো সৌদি পুরুষ যদি ভিনদেশি কোনো নারীকে বিয়ে করতে চায় তাহলে তার বয়স হতে হবে অন্তত ৩০ বছর। পাত্রী নিকটাত্মীয় হলে ২৫ বছর বয়স মেনে নেওয়া যাবে। তবে বয়সের পাশাপাশি ওই পুরুষকে প্রমাণ করতে হবে যে, তার পর্যাপ্ত আয় রয়েছে। সৌদি নারী-পুরুষের মধ্যে ভিনদেশিদের বিয়ে করার এই প্রবণতাকে স্বাগত জানিয়েছেন সৌদি আরবের সমাজ বিশ্লেষকরা। বিয়ের ক্ষেত্রে সৌদি আরবে প্রথমেই পারিবারিক সদস্য এরপর নিকট প্রতিবেশীকে গুরুত্ব দেওয়া হয়। বর্তমানে সৌদি কিংডমের বাইরেও যে বিয়ে ছড়িয়ে পড়ছে তা একটি ইতিবাচক দিক। সৌদি নারীরা কাজে যোগ দেওয়ার কারণেই তাদের মধ্যে ভিনদেশি স্বামী গ্রহণের এই প্রবণতা বাড়ছে বলে মত সমাজ বিশ্লেষকদের। সুত্রঃ
[[ আপনি জানেন কি? আমাদের সাইটে আপনিও পারবেন আপনার নিজের লেখা জমা দেওয়ার মাধ্যমে আপনার বা আপনার এলাকার খবর তুলে ধরতে এই লেখায় ক্লিক করে জানুন এবং তুলে ধরুন। নিজে জানুন এবং অন্যকে জানান। আর আমাদের ফেসবুক ফ্যানপেজে রয়েছে অনেক মজার মজার সব ভিডিও সহ আরো অনেক মজার মজার টিপস তাই এগুলো থেকে বঞ্চিত হতে না চাইলে এক্ষনি আমাদের ফেসবুক ফ্যানপেজে লাইক দিয়ে আসুন। এবং আপনি এখন থেকে প্রবাস জীবনে আমাদের সাইটের মাধ্যমে আপনার যেকোনো বেক্তিগত জিনিসের ক্রয়/বিক্রয় সহ সকল ধরনের বিজ্ঞাপন ফ্রিতে দিতে পাড়বেন। ]]