মাস্ক হাইপারলুপকে বর্ণনা দেন একটি কনক্রোড ( এইটি উড়োজাহাজ যা শব্দের চেয়ে দিগুন বেগে উড়তে পারে), একটি রেইল গান এবং একটি এয়ার হকি এর টেবিল এর মেলবন্ধন হিসেবে। হাইপারলুপ হবে একটি যোগাযোগ ব্যবস্থা যার মাধ্যমে একটি টিউব কয়েকটি দেশ অথবা শহর জুড়ে থাকবে। টিউবের ভিতর থাকবে ক্যাপসুল যা ৬জন মানুষ এবং তাদের মালামাল কে বহন করতে পারবে ম্যাগলেভ প্রযুক্তি অনুসারে প্রতি ঘণ্টায় ৪০০০ মাইল বেগে। বর্তমানে এই ম্যাগলেভ প্রযুক্তি বুলেট ট্রেনে ব্যবহার করা হয়।
টিউব ব্যবস্থাটির ক্ষেত্রে তাতে কোনও বায়ু থাকবে না ফলে থাকবে না কোনও প্রকার ঘর্ষণ শক্তি এবং আরোহীরা শুধুমাত্র একটি গাড়িতে চলাফেরা করার সমান অভিকর্ষজ ত্বরণ অভিজ্ঞতা করবে। অবশ্য এইসব হাতে কলমে শুনতে ভাল লাগলেও বাস্তব প্রয়োগ দেখা এখনও বাকি আছে। তবে এক্ষেত্রে উল্লেখ্য যে, হাইপারলুপ প্রযুক্তিকে হাই স্পীড রেইল লাইন এর সাথে তুলনা করলে সে ক্ষেত্রে ১/২০ ভাগ লাগবে হচ্ছে কাঁচামাল, ১/১০ ভাগ খরচ এবং হাইওয়ে এর হিসেবে খরচ দাঁড়াবে ১/৪ ভাগ।
হাইপারলুপ এর ট্রান্সপোর্ট ব্যবস্থার উপর নির্ভর করে হাইপারলুপ প্রতি ঘণ্টায় প্রায় ২০০,০০০ মানুষকে একদিক বরাবর বহন করতে পারবে। সময় লাগবে নিউ ইয়র্ক থেকে লস আঞ্জেলেস এ যেতে মাত্র ৪৫মিনিট এবং নিউ ইয়র্ক থেকে বেইজিং মাত্র ২ ঘণ্টা। তবে এখন পর্যন্ত হাই স্পীড রেইলওয়ে ব্যবস্থার প্রয়োগ যেভাবে চলছে হাইপারলুপ বাস্তবায়ন হতে অনেক সময় লাগবে বলা যায়।
ভিডিও টিতে দেখুন কিভাবে এটি কাজ করবেঃ
[youtube McpWcn-1RZU?modestbranding=1&rel=0 nolink]
[[ আপনি জানেন কি? আমাদের সাইটে আপনিও পারবেন আপনার নিজের লেখা জমা দেওয়ার মাধ্যমে আপনার বা আপনার এলাকার খবর তুলে ধরতে জানতে “এখানে ক্লিক করুণ” তুলে ধরুন নিজে জানুন এবং অন্যকে জানান। ]] আর আমাদের ফেসবুক ফ্যানপেজে রয়েছে অনেক মজার মজার সব ভিডিও সহ আরো অনেক মজার মজার টিপস তাই এগুলো থেকে বঞ্চিত হতে না চাইলে এক্ষনি আমাদের ফেসবুক ফ্যানপেজে লাইক দিয়ে আসুন। আমাদের ফেসবুক ফ্যানপেজে যেতে এখানে ক্লিক করুন।