তিনি বলেন, ইতালিতে বসবাসকারী প্রায় দেড় লাখ অবৈধ বাংলাদেশি শ্রমিকের বৈধতা দিতে যাচ্ছে সে দেশের সরকার এমন খবর তাদের কাছে ছিল।
ইতালিতে বাংলাদেশের দূতাবাস এমন তথ্য তাকে জানিয়েছিল।
দূতাবাস আরো জানিয়েছিল, ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত ইতালিতে অবৈধভাবে বসবাসীকারী শ্রমিকরা বৈধতার জন্য আবেদন করতে পারবেন।
কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে যারাই আবেদন করতে যাচ্ছে তাদেরকেই অবৈধ বলে গণ্য করে আইনী ব্যবস্থা নিতে যাচ্ছে সেদেশের সরকার এবং তাদের কাছে জাতীয়তার সনদ বা কার্ড চাচ্ছে।
তিনি বলেন, বিধি মোতাবেক একজন মালিকের অধীনে ৩ মাসে কাজ করেছেন এমন শ্রমিকরাই ইন্টারনেটের মাধ্যমে এ আবেদন করতে পারবেন।
একইসঙ্গে অবৈধ কাজের পারমিট পেতে তাদের ৩ মাসের জন্য ১ হাজার ইউরো জরিমানা পরিশোধ করতে হবে।
এছাড়াও আবেদনকারীকে গত বছর ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ইতালিতে উপস্থিত থাকার প্রমাণ দেখাতে হবে। যে মালিকের অধীনে পারমিট নেবেন সে মালিককে ৬ মাসের রেসিডেন্স পারমিট তথা সোজর্ন প্রদান করা হবে।
কোনো শ্রমিক অবৈধভাবে থাকার সময় কোনো প্রকার অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকলে তার আবেদন গ্রহণযোগ্য হবে না।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওই কর্মকর্তা জানান, শেষের এই অজুহাত দেখিয়ে বাংলাদেশিদের হয়রানি করা হচ্ছে। উপায় না পেয়ে প্রবাসীরা বাংলাদেশ দূতাবাসের সহযোগিতা চাইলেও কিছুই করতে পারছে না দূতাবাস কর্মকর্তারা। কিন্তু প্রবাসীদের চাপে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে।
ভালই হয়েছে বাংলাদেশকে সিজন্যাল ভিসা কার্যক্রম থেকে বাতিল করে।কেননা এর মাধ্যমে ইতালীতে ফুল বিক্রেতার পরিমান বেড়ে যায়।যারা অাসে তারা তো নিজের দেশেই অযোগ্য।কৃষি ভিসায় এসে কেউ কোন কাজ করে না।সবাই ব্যবসার নামে ভিক্ষাবৃত্তিতে নেমে পড়ে এটাই বাস্তবতা।
I want to know about japan visit visa.