• u. Nov ২১, ২০২৪

আমিওপারি ডট কম

ইতালি,ইউরোপের ভিসা,ইম্মিগ্রেসন,স্টুডেন্ট ভিসা,ইউরোপে উচ্চ শিক্ষা

জার্মানে আশ্রয়কেন্দ্র নিয়ে বাংলাদেশী এক রাজনৈতিক আশ্রয়প্রার্থীর প্রতীবাদ জার্মানির পত্রপত্রিকায় ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করে দিয়েছে।

ByLesar

Oct 9, 2014

জার্মানে রাজনৈতিক আশ্রয়প্রার্থী বাংলাদেশী এক পরিবার জার্মানের স্থানীয় এক পত্রিকার সাংবাদিকের কাছে তাদের জার্মানে রাজনৈতিক আশ্রয়ের বাস্তন ও বর্তমান ঘটনা নিয়ে বিস্তাতির তুলে ধরেন। এবং সেই গল্প জার্মানের সেই পত্রিকার প্রকাশ করার পর পরি অন্যান্য পত্র পত্রিকার দৃষ্টি আকর্ষণ করে, এভাবে অন্যান্য পত্রিকার ফ্রন্ট পেজে সেই নিউজটি ছাপা হয়। যা জার্মানের অনেক নাগরিককে কাদিয়েছে বলে আমাদের কাছে রিপোর্ট এসেছে।

ঘটনার সংক্ষিপ্ত বিবরনঃ

সান (ছদ্দ নাম) পাচারকারীদের মাধ্যমে টাকার বিনিময়ে জার্মান প্রবেশ করেন। তার সাথে তার স্ত্রীও ছিল। জার্মান এসে রাজনৈতিক আশ্রয়ের জন্য আবেদন করেন। সেখানে তাদের থাকার জন্য একটি জায়গা দেওয়া হয়। গত বছর থেকে তারা জার্মানের Mark Fields road নামক আশ্রয় কেন্দ্রে অনেক কষ্টে বসবাস করে আসছেন। এবং তারা তাদের রাজনৈতিক আশ্রয়ের শরণার্থী হিসাবে তার স্বীকৃতির জন্য অপেক্ষা করছে।

সানঃ আমি আশ্রয় কেন্দ্র সম্পর্কে কোন অভিযোগ করতে চাই না? তবে আমার এখন ৭ মাসের একটি মেয়ে সন্তান রয়েছে। শুধু এই ছোট্ট শিশুটির কথা চিন্তা করেই আমার এই প্রতীবাদ( কথা গুলো ইংরেজিতে বুঝিয়ে বলেন সাংবাদিকদের)। সান ও তার পরিবার গত ১ বছরের বেশি সময় ধরে ২০ বর্গ মিটারের একটি রুমের উপরতলার বসবাস করে আসছে। যেখানে নিজেদের প্রাইভেসি রক্ষা করার কোন সুযোগ নেই। এবং সম্পূর্ণ দূষিত ও বিষাক্ত, এবং নির্যাতন, ধূমপান সহ বিভিন্ন নেশায় আসক্ত ও স্বাস্থ্যের জন্য খুবী ঝুঁকিপূর্ণ একটি পরিবেশ। বিশেষ করে তার রুমের নিচে ধূমপান সহ বিভিন্ন নেশা করে থাকেন স্থানীও অন্যান্যরা, যার ফলে উপরতলায় তার রুমে ধূয়া ও নেশার দুর্গন্ধ বিস্তার করে।এবং এর ফলে তার ৭ মাসের মেয়ে কয়েক দফা বমি পর্যন্ত করেছে। উক্ত বিষয়টি সান কর্তৃপক্ষের নিকট জানালেও কর্তৃপক্ষ কিছু করতে পারেছে না। উল্লেখ্য সানের পরিবারকে উক্ত আশ্রয় কেন্দ্রে ২০ জনের সাথে রান্নাঘর শেয়ার করে ব্যবহার করতে হয়, যার মধ্যে কেউ কোন প্রকার পরিস্কার পরিচ্ছন্ন করে না।এমনকি সেখানে মাঝে মাঝে সানের ৭ মাসের সন্তানকে খাওয়ানোর জন্য দুধ পর্যন্ত ভাগ্যে মেলেনা।কাজেই এমতবস্তায় সেখানে থাকা সানের জন্য ও তার সন্তানের জন্য শারীরিক দিক দিয়ে উপযোগী নয়। বিশেষ করে জার্মানের মতো একম একটি উন্নত রাষ্ট্রে এমন কিছু আসা করা যায়না। এরকম আরো অনেক বিষয় রয়েছে যা সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে সম্পূর্ণ নিউজটি জার্মান ভাষায় পড়তে চাইলে এখানে ক্লিক করে পড়ে নিতে পারেন। উল্লেখ্য কিছু দিন আগে জার্মানিতে রাজনৈতিক আশ্রয়প্রার্থীদের উপর নির্যাতন নিয়ে, জার্মানে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করে দিয়েছিলো সেই নিউজ টি পড়তে এখানে ক্লিক করুন।

আর যারা আপনাদের ফেসবুকে আমাদের সাইটের প্রতিটি লেখা পেতে চান তারা এখানে ক্লিক করে আমাদের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে গিয়ে লাইক দিয়ে রাখতে পারেন। তাহলে আমিওপারিতে প্রকাশিত প্রতিটি লেখা আপনার ফেসবুক নিউজ ফিডে পেয়ে যাবেন। ধন্যবাদ।

Lesar

আমিওপারি নিয়ে আপনাদের সেবায় নিয়োজিত একজন সাধারণ মানুষ। যদি কোন বিশেষ প্রয়োজন হয় তাহলে আমাকে ফেসবুকে পাবেন এই লিঙ্কে https://www.facebook.com/lesar.hm

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Exit mobile version