প্রবাসের এই ডন বসকো পার্ক ছিল ভরা আনন্দ, কেননা এটা সেদিনের সেই রমনার বট মূল নয় জঙ্গিবাদের হামলার ভয়ও নেই । তবু ও বাঙ্গালীর বর্ষ বরনের এই সংস্কৃতিকে লালন করে আসার কৃতজ্ঞতা ও হামলার নিন্দা ও বিচারের রায়ের অপেক্ষয় প্রবাসে ইতালির বোলজানো থেকে। যদি তোর ডাক শুনে কেঊ না আসে তবে একলা চলরে রবি ঠাকুরের এই অমুঘ বানী যেন চির সত্য ।সম্প্রীতির এই সুর গড়ে উঠা ১৪২০ কে ভুলে ১৪২১ কে বরন করতে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিল প্রানবন্ত বাঙ্গালী সমাজ । নব বর্ষের এই পহেলা বৈশাখে নানা রঙের শাড়ি পরে বরন করল প্রবাসের বোলজানো প্রভিঞ্চের রমণীরা । শিশু , কিশোর অনেকেই খেলাধুলায় ছিল আনন্দে মাতোয়ারা । সৌহার্দ পূর্ণ ভাব ছিল কিছুটা সময় হলেও দূর দুরান্ত থেকে আসা লোকদের । অতিতের ফেলে আসা সৃতিকে এক দীর্ঘ নিঃশ্বাসে জনাব সিরাজ সিকদার তার ভাষায় বলেন , পহেলা বৈশাখে সবাই একত্রে বসে খেতে পেরে নিজেকে মনে হচ্ছে যেন মাতৃ স্থানেই আছি তাই পুরনো দিনের ভেদাভেদ ভুলে যাওয়ার আলিঙ্গনে যাত্রা শুভ হউক ১৪২১ বাংলা সাল । নতুন দিনের নতুন আয়োজনে সবাই ডন বসকো পার্ক পেলাম যেন পারিবারিক ছোট এক বাংলাদেশ।