প্রথমত বলতে চাই বাংলাদেশ হচ্ছে একটা মুসলিম প্রধান দেশ এখানে যা ইচ্ছা তা মন চাইলে করা যাবে না। কিন্তু মাঝে মাঝে কোনো শপিং মল ,রেস্তোরা , ফাস্ট ফুড এসব স্থানে গেলে ভয়ঙ্কর অনেক কিছু দেখার জন্য প্রস্তুত হতে হই এটা আমদের জন্য অনেক লগ্গাজনক কি করবো চাইলে তো আর কিছু করতে পারব না। এইসব এর জন্য আমি ঐসব পরিবার এর লোক দের কে দায়ী করব কারণ তারা যদি বাল্য কাল থেকেই সন্তানদের ধর্মীয় শিক্ষা দিয়ে থাকত আজ এসব হত না। জানি না কেন যে প্রত্যেক বাবা এবং মা সন্তান দের প্রতি উদার। অনেকে বলে সন্তানেরা কথা শুনে না রাগ করে বাসা থেকে বের হয়ে যায় খাবার দাবার বন্ধ করে দেয় কিন্তু আমার কথা কই দিন খাবার বন্ধ করে রাখবে। বিশেষ করে মেয়েদের আপনাদের বলছি পৃথিবী হচ্ছে ক্ষণিক সময়ের এর জন্য আপনি নিজে একটু চিন্তা করেন আপনের নিজ অস্তিত্ব নিয়ে নিজের সুন্দর্য নিয়ে আজীবন হয়তো টিকিয়ে রাখতে পারবেন না আপনের এই সোন্দর্য। যখন মারা যাবেন কেও আপনের জন্য এক মিনিট বসে থাকবে না কত দ্রুত আপনের দাফন দিয়া যায় এই নিয়ে সবাই ব্যস্ত থাকবে। আল্লাহ এর পবিত্র কোরান শরীফ এ বলা আসে *পত্নিগন তোমার পর্দা কর এটা তোমাদের জন্য উত্তম পন্থা। * পর্দা করা মেয়েদের জন্য ফরজ বেপর্দা মেয়েদের নামাজ পর্যন্ত কবুল হবে না। মৃত্যুর অনন্তকাল আগুনে পুরতে হবে কি উত্তর দিব আল্লাহ কে ? আমদের উচিত ইসলামিক পন্থা অবলম্বন করা
আমাদের প্রিয় নবিজি বলেছেন তোমরা যদি জানতে কখনো হাসতে না শুধু কানতে সেই ভয়াবহ দিন যে কিভাবে অতিবাহিত হবে সে দিনের অপেক্ষায় তিনি উদ্দিগ্ন থাকত কি হবে আমার উম্মতদের। তিনি আরো বলছেন দোজখ ভরবে মেয়ে মানুষ দিয়ে তার কারণ তারা কখনো অল্প তে সন্তুষ্ট থাকত না নাফরমানি করত চাকচিক্য নিয়ে বেস্ত থাকত। স্বামীর অল্প কামাই তে সন্তুষ্ট থাকত না।